৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১

Home

৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১

Responsive image

৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১

৮নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর অ্যামবুশ দল গোয়ালগ্রামে পাকবাহিনীর এক কোম্পানি সৈন্যের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এতে ১৯ জন পাকসৈন্য নিহত ও অনেক আহত হয়। অপরদিকে মুক্তিবাহিনীর ৩ জন যোদ্ধা গুরুতর আহত ও ৫ জন নিখোঁজ হয়।

৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১

  • ৮নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনী পাকবাহিনীর ঝাউডাঙ্গা অবস্থানের ওপর ব্যাপক আক্রমণ চালায়। এতে পাক হানাদারবাহিনীর ২ জন পাঞ্জাবি পুলিশ নিহত ও ৪ জন আহত হয়। এই অভিযানে মুক্তিযোদ্ধা দল ৬টি রাইফেল ও কিছু গোলাবারুদ দখল করে।

 

  • ৬নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনী জগদলহাটে পাকসেনাদের অবস্থানের ওপর তীব্র আক্রমণ চালায়। এ সংঘর্ষে পাকসেনারা পর্যুদস্ত হয় এবং মুক্তিযোদ্ধারা জগদলহাট দখল করে। কিছুক্ষণ পর পাকহানাদার বাহিনী গোলন্দাজ ও জিপে বসানো মেশিনগানের সাহায্যে মুক্তিবাহিনীর ওপর পাল্টা আক্রমণ চালায়। পাকসেনাদের এই আক্রমণে মুক্তিযোদ্ধারা পশ্চাদপসরণ করে।

 

  • ৮নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনী মধুখালী-দোসাতিনা সড়কে পাক সেনাবাহিনী ও রেঞ্জারদের সম্মিলিত একটি দলকে অ্যামবুশ করে। এই অ্যামবুশে পাকবাহিনীর ২৬ জন সৈন্য নিহত ও ৬ জন আহত হয়।

 

  • ৮নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর অ্যামবুশ দল গোয়ালগ্রামে পাকবাহিনীর এক কোম্পানি সৈন্যের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এতে ১৯ জন পাকসৈন্য নিহত ও অনেক আহত হয়। অপরদিকে মুক্তিবাহিনীর ৩ জন যোদ্ধা গুরুতর আহত ও ৫ জন নিখোঁজ হয়।

 

  • কোম্পানি কমান্ডার হারেসউদ্দিনের নেতৃত্বে ৩০০ জন যোদ্ধার একটি দল দীর্ঘ তিনদিন ব্যাপী যুদ্ধের পর রায়গঞ্জ তানার শঠিবাড়ি বন্দর হানাদার মুক্ত করে।

 

  • ঢাকায় পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মুসলিম লীগ নেতা খান এ. সবুর বলেন, পাক-ভারত যুদ্ধ বাধলে তা বিশ্বযুদ্ধে রূপ নেবে। ভারত পাকিস্তানের দুর্ধর্ষ সেনাবাহিনীকে মোকাবেলা করতে পারবে না বলেই পূর্ব পকিস্তানে মুক্তিবাহিনীর নামে পঞ্চম বাহিনী গড়ে তুলেছে। মুক্তিবাহিনী কাদের বিরুদ্ধে লড়াই? দেশতো মুক্ত।

© 2024 Liberation War Museum, All rights reserved

Powered by -

×